কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি |
কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
প্রকাশ: ২১ জানুয়ারি ২২ । ০০:০০
প্রকাশ: ২১ জানুয়ারি ২২ । ০০:০০গত ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত আশুজিয়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ২ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার প্রার্থী হয়ে ৪৩ ভোটে পরাজিত হন কাঞ্চন। সিলিং ফ্যান প্রতীকে কাঞ্চন পান ৩০২ ভোট এবং একই গ্রামের বাবুল মিয়া টিউবওয়েল প্রতীকে পান ৩৪৫ ভোট। ভোটে পরাজিত হয়ে পরদিন কৃষ্ণরামপুর গ্রামের মৃত জিতেন্দ্র সরকারের ছেলে সুখরঞ্জন সরকার ও মৃত নিতিশ চন্দ্র সরকারের ছেলে বিমল চন্দ্র সরকারকে এ হুমকি দেন তিনি। এ ঘটনায় আশুজিয়া ইউনিয়ন এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
কেন্দুয়া থানা পুলিশের এসআই কাকন মিয়া জানান, অভিযোগটি প্রাথমিক তদন্তে সত্যতা মিলেছে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কাঞ্চন মিয়া পুলিশকে জানান, 'ছয় লাখ টাকা নয়, আমি ৩৬ হাজার টাকা দাবি করেছিলাম। আমি তাদের দু'জনকে বলেছি নির্বাচন করছ না ঠিক আছে; কিন্তু তোমাদের পেছনে ৩৬ হাজার টাকার মতো খরচ হয়েছে। এই টাকাটা আমাকে দিতে হবে।'
কেন্দুয়া থানার ওসি কাজী শাহ নেওয়াজ বলেন, ৬ জানুয়ারি ঘটনাটি ঘটার পর পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা ঘটনাটি মীমাংসার উদ্যোগ নিয়েছিলেন; কিন্তু কাঞ্চন মিয়া তাতে রাজি হননি। এ কারণে চাঁদাবাজির মামলা হয়েছে।
বিষয় : ইউপি নির্বাচনে হেরে চাঁদা দাবি
মন্তব্য করুন