
শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল গ্র্যান্ড ফিনালের উদ্বোধন করেন। এতে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর এবং ইংলিশ অলিম্পিয়াডের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ড. আতিউর রহমান। চূড়ান্ত পর্বে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন পদ্মা ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. চৌধুরী নাফিজ শারাফাত। বিজয়ীদের হাতে তিন লাখ টাকার চেক ও অন্যান্য উপহারসামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।
'ইন্সপায়ারিং লিডারশিপ' স্লোগান নিয়ে শুরু হওয়া প্রতিযোগিতায় জেলাভিত্তিক বাছাই পর্ব, বিভাগভিত্তিক থিয়েটার পর্ব এবং গ্র্যান্ড ফিনালে- এই তিনটি আলাদা পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। ইংলিশ অলিম্পিয়াডের সিজন-২ আয়োজনের সহযোগী ছিল দৈনিক সমকাল, ডেইলি স্টার, একাত্তর টিভি, কালার্স এফএম, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ডব্লিউওসি, এসআইবিএল, সিকেএইচ নেটওয়ার্ক, ইয়ুথ অপারচুনিটিস, কেবল নিউজ ইন্টারন্যাশনাল, সিএমইডি, ইস্পাহানি, স্টার্টআপ সিটিজি, বোম্বে সুইটস, স্মার্ট পরিবার, রেড ব্রিক, এমএফ ইন্টারন্যাশনাল, তালিশমান, লাইট অব হোপ, ইউরব্যাক অফিস ও আমরা।
বিভিন্ন পর্যায়ে ৫০ হাজার প্রতিযোগী থেকে ৩৮০ জনকে বাছাই করা হয় গ্র্যান্ড ফিনালেতে অংশ নেওয়ার জন্য। প্রথম দিন বিচারকমণ্ডলী তাদের ইংরেজির দক্ষতা যাচাই করেন। এরপর সেখান থেকে ৬০ জনকে বাছাই করে দ্বিতীয় দিন প্রতিযোগিতা হয় সেরাদের সেরা নির্ধারণের জন্য। আরও কিছু পরীক্ষা শেষে ছয়টি পর্বে সেরা ১৮ জনের নাম ঘোষণা করা হয়।
বিজয়ীরা হলেন- কিডস বিভাগে মুবাশশিরা ইবনাত, জায়মা জাহান ওয়ারা ও ওমেরা ফিদান। স্মল স্টার্টস বিভাগে মিসবাহ উদ্দিন ইনান, খলিলুল্লাহ ও রুদাইনা হক। জুনিয়রসে মেহনুর শামিমা হক, মাধুর্য রহমান ও রওশন তাবাসসুম জাইমা। হাই ফ্লায়ার্সে তাহিয়া আওসাদ অরণী, যায়েদ ইকরাম ও মুনতাসির মনোয়ার। ট্রেইল ব্লেজার্সে রিফাহ তাসনিয়া সুপ্রভা, নাফিসা তাসমিয়া ও জিয়াউল হক। সিনিয়রসে রাহাগীর সালেকীন, মির্জা ইফাত নুর ও প্রজ্ঞা পারমিতা বোস।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন স্টার্টআপ বাংলাদেশের বিনিয়োগ উপদেষ্টা টিনা এফ. জাবিন, আইডিআরএর সদস্য ড. মোশাররফ হোসাইন, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরী মোস্তাফিজুর রহমান, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের অধ্যাপক এস এম আরিফুজ্জামান এবং ইংলিশ অলিম্পিয়াডের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আমানউল্লাহ।
মন্তব্য করুন