প্রকাশ: ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯
সমকাল প্রতিবেদক
গতকাল সোমবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন করে ওই তিনজনকে গ্রেফতারের তথ্য দেওয়া হয়। র?্যাব-১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সারওয়ার বিন কাশেম বলেন, কামরুল হত্যার ঘটনাটি শুরু থেকেই তারা ছায়াতদন্ত করছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা বাবু, সহযোগী সুজন ও আউয়ালকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের কাছ থেকে হত্যায় ব্যবহূত সুইচ গিয়ার চাকু, অটোরিকশা এবং নিহতের ব্যবহূত মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি বলেন, গ্রেফতার তিনজনই দিনে যাত্রী পরিবহনের সঙ্গে জড়িত থাকলেও রাতে প্রত্যেকে পেশাদার ছিনতাইকারী। তারা সকাল ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত গাড়িতে কাজ করে। রাত গভীর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ছিনতাই কাজে নামে।
র্যাব জানায়, বাবু সাত বছর ধরে বাস চালায়। পাঁচ বছর ধরে সে মাদকাসক্ত। তার বিরুদ্ধে টঙ্গী থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। কন্ডাক্টর সুজনের বিরুদ্ধেও ছিনতাই ও মাদকের একাধিক মামলা রয়েছে। আউয়াল সুজনের মাধ্যমেই ছিনতাই কাজে যুক্ত হয়। তার অটোরিকশাটি রাতে ছিনতাই কাজে ব্যবহূত হতো।