
'কমনওয়েলথ ১০০' প্রকল্প উদ্বোধন
তরুণরা রাজনীতি সম্পর্কে ব্যাপক আগ্রহী :স্পিকার
২৩ অক্টোবর ১৭ । ০০:০০
সমকাল প্রতিবেদক

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, তরুণরা রাজনীতি সম্পর্কে খুব একটা আগ্রহী নয় বলে শোনা যায়। অথচ তাদের সম্পৃক্ত করলে বোঝা যায়, এ ধারণা ঠিক নয়। রাজনীতি সম্পর্কে তাদেরও ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। তাই তরুণদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ তৈরির প্ল্যাটফর্ম করে দিতে হবে। এতে সামনের অনাগত জটিল চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে তারা নিজেদের ভাবনা তুলে ধরতে পারবে।
যুব নেতৃত্ব বিকাশের লক্ষ্যে 'কমনওয়লেথ ১০০' কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেছেন। বিশ্বব্যাপী যুব নেতৃত্ব সংগঠিত করার প্ল্যাটফর্ম 'কমন পারপাস চ্যারিটেবল ট্রাস্ট'-এর উদ্যোগে গতকাল রোববার রাজধানীর গুলশানের লেকশোর হোটেলে এ অনুষ্ঠান হয়। কমনওয়েলথের সহযোগিতায় এ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
স্পিকার বলেন, গণতন্ত্রের সুষ্ঠু বিকাশ, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, টেকসই উন্নয়ন ও সংসদীয় গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে তরুণদের মেধা কাজে লাগাতে হবে। তিনি দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে তরুণ নেতৃত্বের বিকাশের ওপর জোর দিয়ে বলেন, তাদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটাতে হবে। তরুণদের
মানসিকতা ও জ্ঞানের কার্যকরী বিকাশে তাদের সঙ্গে কথা বলা ও প্রশিক্ষণ খুবই জরুরি। এতে তরুণদের মধ্য থেকে নেতা উঠে আসবে; গতিশীলতা আসবে ভবিষ্যৎ নেতৃত্বে।
শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, কমলওয়েলথভুক্ত ৫২টি দেশের মোট জনসংখ্যা ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন, যার ৬০ শতাংশ তরুণ। কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের (সিপিএ) উদ্যোগে তরুণ নেতৃত্বকে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ অগ্রগণ্য ভূমিকা রেখেছে। এর আওতায় রোড শো'সহ তরুণদের নিয়ে কর্মশালার আয়োজন করা হয়েছে। গণতন্ত্র, সংসদ, মানবাধিকার ও রাজনীতিতে তরুণ সমাজকে অর্থবহভাবে সম্পৃক্ত করার জন্য সিপিএ কাজ করে যাচ্ছে।
স্পিকার বলেন, তরুণদের আরও বেশি সচেতন, পারস্পরিক যোগাযোগ বৃদ্ধি, বিশ্বস্ততা এবং তথ্যপ্রযুক্তি আয়ত্ত করার বিষয়ে কমনওয়েলথ ১০০ প্রজেক্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। উন্নয়ন পরিকল্পনা, কর্মকৌশল ও ভবিষ্যৎ নেতৃত্বে তাদের সম্পৃক্ত করতে সিপিএর আওতায় 'কমন পারপাস' কাজ করে যাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কমন পারপাস এশিয়া প্যাসিফিক লি.র প্রধান নির্বাহী আদিরুপা সেনগুপ্তা। কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন করেন 'কমওয়েলথ ১০০'-এর প্রকল্প ব্যবস্থাপক মেঘা হারিস। কমন পারপাস চ্যারিটেবল ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী জুলিয়া মিডিলটোন ভিডিও বার্তার মাধ্যমে অনুষ্ঠানে অংশ নেন এবং অংশীজনদের ধন্যবাদ জানান। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কাজী নাবিল আহমেদ এমপি, এমসিসিআইর প্রেসিডেন্ট নাহিদ কবির ও কমন পারপাসের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রশিক্ষণার্থীরা। এতে প্রায় ১০০ তরুণ অংশ নেন। এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন তাদের মতামত ও অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।
কমনওয়েলথের মাধ্যমে যুব নেতৃত্বের বিকাশের লক্ষ্যেই 'কমনওয়লেথ ১০০' কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে এ কর্মসূচির লক্ষ্য হচ্ছে মডেল নেতৃত্বের নীতিমালা ও কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা। পর্যায়ক্রমে এ কর্মসূচির মাধ্যমে জাতীয় সমীক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনের মতো কার্যক্রম নেওয়া হবে।
যুব নেতৃত্ব বিকাশের লক্ষ্যে 'কমনওয়লেথ ১০০' কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেছেন। বিশ্বব্যাপী যুব নেতৃত্ব সংগঠিত করার প্ল্যাটফর্ম 'কমন পারপাস চ্যারিটেবল ট্রাস্ট'-এর উদ্যোগে গতকাল রোববার রাজধানীর গুলশানের লেকশোর হোটেলে এ অনুষ্ঠান হয়। কমনওয়েলথের সহযোগিতায় এ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
স্পিকার বলেন, গণতন্ত্রের সুষ্ঠু বিকাশ, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, টেকসই উন্নয়ন ও সংসদীয় গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে তরুণদের মেধা কাজে লাগাতে হবে। তিনি দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে তরুণ নেতৃত্বের বিকাশের ওপর জোর দিয়ে বলেন, তাদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটাতে হবে। তরুণদের
মানসিকতা ও জ্ঞানের কার্যকরী বিকাশে তাদের সঙ্গে কথা বলা ও প্রশিক্ষণ খুবই জরুরি। এতে তরুণদের মধ্য থেকে নেতা উঠে আসবে; গতিশীলতা আসবে ভবিষ্যৎ নেতৃত্বে।
শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, কমলওয়েলথভুক্ত ৫২টি দেশের মোট জনসংখ্যা ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন, যার ৬০ শতাংশ তরুণ। কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশনের (সিপিএ) উদ্যোগে তরুণ নেতৃত্বকে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ অগ্রগণ্য ভূমিকা রেখেছে। এর আওতায় রোড শো'সহ তরুণদের নিয়ে কর্মশালার আয়োজন করা হয়েছে। গণতন্ত্র, সংসদ, মানবাধিকার ও রাজনীতিতে তরুণ সমাজকে অর্থবহভাবে সম্পৃক্ত করার জন্য সিপিএ কাজ করে যাচ্ছে।
স্পিকার বলেন, তরুণদের আরও বেশি সচেতন, পারস্পরিক যোগাযোগ বৃদ্ধি, বিশ্বস্ততা এবং তথ্যপ্রযুক্তি আয়ত্ত করার বিষয়ে কমনওয়েলথ ১০০ প্রজেক্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। উন্নয়ন পরিকল্পনা, কর্মকৌশল ও ভবিষ্যৎ নেতৃত্বে তাদের সম্পৃক্ত করতে সিপিএর আওতায় 'কমন পারপাস' কাজ করে যাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কমন পারপাস এশিয়া প্যাসিফিক লি.র প্রধান নির্বাহী আদিরুপা সেনগুপ্তা। কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন করেন 'কমওয়েলথ ১০০'-এর প্রকল্প ব্যবস্থাপক মেঘা হারিস। কমন পারপাস চ্যারিটেবল ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী জুলিয়া মিডিলটোন ভিডিও বার্তার মাধ্যমে অনুষ্ঠানে অংশ নেন এবং অংশীজনদের ধন্যবাদ জানান। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কাজী নাবিল আহমেদ এমপি, এমসিসিআইর প্রেসিডেন্ট নাহিদ কবির ও কমন পারপাসের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রশিক্ষণার্থীরা। এতে প্রায় ১০০ তরুণ অংশ নেন। এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন তাদের মতামত ও অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।
কমনওয়েলথের মাধ্যমে যুব নেতৃত্বের বিকাশের লক্ষ্যেই 'কমনওয়লেথ ১০০' কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে এ কর্মসূচির লক্ষ্য হচ্ছে মডেল নেতৃত্বের নীতিমালা ও কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা। পর্যায়ক্রমে এ কর্মসূচির মাধ্যমে জাতীয় সমীক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনের মতো কার্যক্রম নেওয়া হবে।
© সমকাল ২০০৫ - ২০২৩
সম্পাদক : আলমগীর হোসেন । প্রকাশক : আবুল কালাম আজাদ
টাইমস মিডিয়া ভবন (৫ম তলা) | ৩৮৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা - ১২০৮ । ফোন : ৫৫০২৯৮৩২-৩৮ | বিজ্ঞাপন : +৮৮০১৭১৪০৮০৩৭৮ | ই-মেইল: samakalad@gmail.com